BOLTEHOBEINDIANEWSWHITE_i4mje_500

তীব্র যন্ত্রণায় প্রায় শয্যাশায়ী সোনু

পুণেতে ছিল শো, সেখানেই জমিয়ে পারফর্ম করছিলেন সোনু নিগম। গানের সঙ্গে জমিয়ে নাচতেও দেখা যায় তাঁকে। আর তারপরই যন্ত্রণায় মুষড়ে পড়েন তিনি। ছটফট করতে থাকেন, তবে সোজা হয়ে দাঁড়ানোর ক্ষমতাটুকুও ছিল না তাঁর। কোনওরকমে টিমের অন্যান্যরা গিয়ে গায়ককে মঞ্চ থেকে নামিয়ে আনেন। পা টেনে কোমর দুমরে-মুচড়ে ব্যাথা লাঘব করার চেষ্টা চলছিল, তবে লাভের লাভ কিচ্ছু হয়নি। অগত্যা আপাতত বিছানায় শয্যাশায়ী সোনু।

বাঙালির ঘরে বছরের প্রথম বড় উৎসব এই সরস্বতী পুজো।

কলকাতা মেট্রো নিয়ে এসেছে অ্যাপ

কলকাতা মেট্রো নিয়ে এসেছে অ্যাপ, ওই অ্যাপ ব্যবহার করে কিউআর কোড–নির্ভর টিকিট কাটার ব্যবস্থাও চালু করেন মেট্রো কর্তারা। নতুন ব্যবস্থায় ‘মেট্রো রাইড কলকাতা’ অ্যাপে পরিষেবা কোথায় কেমন চলছে, তারও টাটকা খবর মিলবে বলে জানিয়েছেন মেট্রো রেলের অফিসাররা। সফর শুরুর আগেই পরিকল্পনা করার সুযোগ পেয়ে যাবেন যাত্রীরা। যা এতদিন ছিল না।

কলকাতা মেট্রো রেলের অ্যাপ এসে গিয়েছে। এখন তা যাত্রীদের মোবাইলে ইনস্টল করা শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে যাঁরা নিত্যযাত্রীর মেট্রো রেলের। কিন্তু এই অ্যাপে কী সুবিধা মিলবে?‌ এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে নিত্যযাত্রীদের মনে। তবে মেট্রো সূত্রে খবর এবার থেকে যাতায়াতের পরিষেবার পাশাপাশি সমস্ত তথ্য এই অ্যাপে মিলবে। প্রজাতন্ত্র দিবসে এই অ্যাপের নতুন সুবিধার উদ্বোধন করেন কলকাতা মেট্রো রেলের জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডি। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার পরই অনেকে অ্যাপ নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছেন।

মেলা থেকেই আপনার কেনা বই প্রিয়জনের কাছে পৌছে যাবে নির্দিষ্ট ঠিকানায়।

বইমেলা থেকে প্রিয়জনের জন‌্য পছন্দের বই কিনেছেন। অথচ তিনি তো থাকেন সুদূর পোল‌্যান্ডে। পাঠাবেন কীভাবে তা ভেবেই কূল! কারণ বাড়ি ফিরে আবার পোস্ট-অফিসে ছোটো। একদিনের নির্ঘাৎ অফিস কামাই। সঙ্গে অনেক ভাবনা। এই ভাবনা থেকে আপনাকে নিস্তার দিতেই কলকাতা বইমেলাতে দেওয়া হচ্ছে ডাক বিভাগের স্টল। পছন্দের বই কিনে সেখানে গিয়ে হাজির হলেই হল! মেলা থেকেই আপনার কেনা বই প্রিয়জনের কাছে পৌঁছে যাবে নির্দিষ্ট ঠিকানায়। তা দেশে হোক বা প্রবাসে।৪৮তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার উদ্বোধন হল মঙ্গলবার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে সূচনা হয়েছে বাঙালির আবেগের এই মহোৎসবের। বুধবার থেকেই ভিড় উপচে পড়বে সেখানে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া মেলা চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। বইপ্রেমীরা যাতে দ্রুত মেলাপ্রাঙ্গণে পৌঁছতে পারেন, তার জন‌্য রয়েছে বিশেষ মেট্রো। এমনকি বাসও। ফলে শীতের দুপুরে মিঠে রোদ গায়ে মেখে একবার বইমেলায় শুধু পৌঁছে যাওয়ার অপেক্ষা। আপনার জন‌্য অপেক্ষা করছে, অনেক চমক।

২৬ জানুয়ারি ৭৬তম প্রজাতন্ত্র দিবসে পা দিল স্বাধীন ভারত।

বহু বছর ধরে চলা দীর্ঘ সংগ্রামের পর অবশেষে ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট ভারত ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীন ভারতের জন্ম হয়। এই নতুন ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সংবিধানের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয় এবং এই প্রয়োজন পূরণের জন্য একটি কনস্টিটুয়েন্ট অ্যাসেম্বলি গঠন করা হয়। দেশ ও জনগণের সকল চাহিদা ও স্বার্থের কথা মাথায় রেখে দীর্ঘ দুই বছর ১১ মাস ১৮ দিনের চিন্তা-চেতনার পর দেশের সংবিধান প্রণীত হয়।১৯৫০ প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি ডাঃ সুকর্ণো। এদিন প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানোর রীতি শুরু হয়। আজও সেই রীতি মেনে আসছে ভারত। ২০২৫ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের সঙ্গে ১৯৫০ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের কিন্তু একটা দারুণ মিল রয়েছে। কারণ এ বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতের প্রধান অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোকে।

সঞ্জয়কে কেন ফাঁসির শাস্তি নয়! বিচারক অনির্বাণ দাস কী কী ব্যাখ্যা দিয়েছেন ??

সঞ্জয়কে কেন ফাঁসির শাস্তি নয়! বিচারক অনির্বাণ দাস কী কী ব্যাখ্যা দিয়েছেন lশিয়ালদহ আদালতের বিচারক আরজি কর মামলায় তাঁর নির্দেশনামায় উল্লেখ করেছেন, ‘‘যাবজ্জীবন হল নিয়ম। আর মৃত্যুদণ্ড হল ব্যতিক্রম।’’ তবে নির্দেশনামাতে তিনি অপরাধের নৃশংসতার কথা লিখেছেন।

আরজি করের মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় দোষী সঞ্জয় রায়কে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের শাস্তি দিয়েছেন বিচারক অনির্বাণ দাস। সাজা ঘোষণার সময় তিনি বলেন, বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ নয়! তা বিবেচনা করেই ফাঁসি নয়, যাবজ্জীবনের শাস্তি দেন বিচারক। কেন বিচারক ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম’ ঘটনার মধ্যে সঞ্জয়ের অপরাধকে ফেললেন না, তা নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও একই প্রশ্ন তুলে জানান, তিনি সঞ্জয়ের ফাঁসির দাবিতেই অনড়। সেই প্রশ্নেরই উত্তর মিলল বিচারক দাসের নির্দেশনামায়। ১৭২ পাতার সেই নির্দেশনামায় ফাঁসি না দেওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিচারক। দুপুরে সাজা ঘোষণা হলেও তখনই সঞ্জয়কে আদালত থেকে বার করে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়নি। সন্ধ্যার পর বিচারক দাসের নির্দেশনামার প্রতিলিপি ‘আপলোড’ হওয়ার পরই আদালত থেকে বার করা হয় সঞ্জয়কে। নিয়ে প্রেসিডেন্সি জেলে।

বিচারক আরও জানান, নির্যাতিতার অসহায়তার বিষয়টিও এই মামলায় অন্যতম বিচার্য্য ছিল। এ ছাড়াও এ ধরনের অপরাধের সমাজিক প্রভাবকেও উপেক্ষা করা যাবে না বলে জানান বিচারক দাস। নির্দেশমানায় তিনি জানান, অপরাধের ধরন সমাজে ভয় এবং নিরাপত্তাহীনতার জন্ম দেয়। তবে তার পরেও তিনি কেন সঞ্জয়ের অপরাধকে ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম’ বলে মনে করলেন না তাঁর ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

Contact Us

Info

  • nasimahmed1192@gmail.com
  • +91 8961156308
  • 83E/ Belgachia Road kolkata 700037
  • Mon-Sat 9:00 to 5:00

© 2025 Bolte Hobe India News. All Rights Reserved